হাউস্টান মালুদি কঙ্গোর শিল্পী। পিকাসোর ভক্ত, প্রথাগত শিক্ষাও পেয়েছেন। কিন্তু সমসাময়িক শিল্পী ও শিল্প থেকে বহু যোজন দূরের জিনিস আঁকেন। এমন এক অদ্ভুত স্টাইল বানিয়ে ফেলেছেন, দেখে মাথা খারাপ হয়ে যায়। প্রথম যখন ওঁকে আবিষ্কার করি, পাগল পাগল দশা হয়েছিল। মালুদি এই স্টাইলের নাম দিয়েছেন "Monochromique Cubism Symbiotique Quantique". দূর থেকে দেখে অ্যাবস্ট্রাক্ট মোনোক্রম মনে হয় সব ছবিই, কিন্তু তারপর মন দিয়ে দেখতে শুরু করলে মাথা ঘুরতে শুরু করে। আসলে প্রতিটা ছবির বিষয়বস্তু আলাদা, আর ডিটেলিং এর লেভেল তো চিন্তাও করা যায় না। এক একটা ক্যানভাস আছে অর্ধেক ঘর জুড়ে, একটা দেখতেই মাসকাবার। কিন্তু মালুদির কাছে ও জিনিস আঁকা রোজকার ব্যাপার হয়ে গেছে। এই সিম্বায়োসিস অফ শেপস নিয়েই তাঁর কারবার। তাঁর কথায়, তিনি ছবি আঁকেন না, ছবিগুলোই আসলে তাঁকে, তাঁর জীবনকে আঁকছে। আমার মতো বোকাচণ্ডী চানাচুর কিছু বোঝাতে অপারগ, কিন্তু মালুদির আঁকা সম্পর্কে এক নামকরা আর্ট ক্রিটিক কী বলেছেন সংক্ষেপে নীচে দিলাম।
The line expresses life in its dynamism. It endlessly fills up the canvas in a Horror Vacui that evokes at the same time the reality of a crowded city like Kinshasa and the absence of void in the universe. The limited color palette used by the artist accentuates the graphic quality of his work. From far away they almost look like abstract monochromes, before revealing their vivid depictions of cityscapes. In the symbiotic, error does not exist, If you know how to use it, it becomes a line integrated to the composition of the work.
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন